আজ ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

‘চট্টগ্রাম পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার চিকিৎসাসেবার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে’

Spread the love

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামবাসীর চিকিৎসা সেবাকে বিশ্বের সর্বধুনিক প্রযুক্তি সংযুক্তির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় ও সহজলভ্য করার লক্ষ্যে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার চট্টগ্রাম শাখায় এখন থেকে রোগী ও তার স্বজনরা সকল প্রকার পরীক্ষায় ২৫% ছাড় পাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও পপুলার গ্রুপের বাংলাদেশের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ( সিআইপি)।

১ জুন সকাল ১০ টায় পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের হল রুমে এক মতবিনিময় সভায় শাখা ম্যানেজার ওয়ালি আশরাফ খান ব্যাবস্থাপনা পরিচালকের পক্ষে এই ঘোষণা দেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক। প্রধান আলোচক ছিলেন,প্যাথলজিষ্ট অধ্যাপক ডা.খান মাশরেকুল আলম।

মতবিনিময়কালে বক্তারা বলেন, চট্টগ্রামে প্রথম বিশ্বের সর্বাধুনিক বায়োম্যাট্রিক্স প্রযুক্তির ১২৮ চ্যানেলের দ্রুতগতিসম্পন্ন থ্রি-টেসলা এমআরআই মেশিন ও বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ৫১২ স্লাইস ডুয়েল এনার্জি সিটি স্ক্যান মেশিন ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্যাথলজিক্যাল ল্যাব একমাত্র পপুলারে রয়েছে,যা ঢাকা ও চট্টগ্রামের স্বনামধন্য ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। এছাড়াও অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে সব ধরনের ইমেজিং টেস্ট করারও বিশেষ সুবিধা রয়েছে ।

শাখা ম্যানেজার বলেন যে, ‘পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার’ বাংলাদেশে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবায় জনগণের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করতে ডা. মোস্তাফিজুর রহমানের হাত ধরে ১৯৮৩ সালে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যাত্রা শুরু হয়। চট্টগ্রামবাসীর চিকিৎসা সেবায় আধুনিক ও বিশ্বমানের ডায়াগনস্টিক সুবিধা নিশ্চিত করতে চট্টগ্রামে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সমন্বয়ে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড’র যাত্রা শুরু হয় ২০১০ সালে।

পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার চট্টগ্রাম শাখায় ১৭০ জনের বেশি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ১৬ জন বিভাগীয় প্রধান, ২১জন অধ্যাপক, ২৬ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৩৪ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৭৩ জনের অধিক কনসালটেন্ট রয়েছে নিয়মিত রোগি দেখছেন। মত বিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, সহকারী ব্যবস্থাপক উজ্জ্বল বড়ুয়া ও সুজন চন্দ্র দে, মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ মো.সালাউদ্দিন সজিব, মো.বেলাল হোসেন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাগণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরও খবর